শিক্ষা কার্যক্রমকে আধুনিকায়ন করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও বিশ্বায়নের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষাব্যবস্থা আরও আধুনিকায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) গণভবনে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখার খসড়া উপস্থাপনা অবলোকন করে তিনি বলেন – শিক্ষা কার্যক্রমকে আধুনিকায়ন করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে, বিজ্ঞানপ্রযুক্তি এগিয়ে যাচ্ছে, আমাদের এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। এ জন্য শিক্ষাকার্যক্রমকে সময়োপযোগী করা একান্তভাবে অপরিহার্য। আমাদের নীতিমালার ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো। কিন্তু আমাদের সব সময় বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে।

একটা সময় শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞান বিভাগ নিতেই চাইতো না। আমরা ক্ষমতায় আসার পর বিজ্ঞান শিক্ষায় গুরুত্ব দিয়েছি।১২টা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করেছে আমাদের সরকার । যেহেতু আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলছি, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে আমাদের আরো বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গড়ে তুলতে হবে।

দীর্ঘদিন পর রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার কথা উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, আলহামদুলিল্লাহ রোববার থেকে আমরা স্কুল-কলেজ খুলে দিয়েছি, ধীরে ধীরে সবগুলো খুলে যাবে। যার ফলে আবার নতুনভাবে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হবে।

করোনাকালীন সময়ে শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখায় সংশ্লিষ্টদের ভূমিকার প্রশংসা করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, করোনাকালীন সময়ে যখন সব কিছু স্থবির তখন আপনারা যথেষ্ট উদ্যোগ নিয়েছেন। বিশেষ করে শিক্ষার ক্ষেত্রে এখনকার যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কীভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরও শিক্ষার্থীদের কাছে আকর্ষণীয় করা যায়।

বিভিন্ন এলাকায় নতুন নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ করার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেসব এলাকায় স্কুল ছিল না। সেসব এলাকায় আমরা স্কুল তৈরি করে দিচ্ছি। আমাদের নদী-নালা, খাল বিলের দেশ। ছোট ছোট শিশুদের যোগাযোগ ও যাতায়াতের ব্যবস্থা বিবেচনা করেই কিন্তু আমরা বিভিন্ন এলাকায় স্কুল তৈরির করার ব্যবস্থা নিয়েছি।

একাত্তর জার্নাল বার্তা বিভাগঃ

এ ধরণের আরো কিছু খবর

  • জাতির পিতার ১০৪তম জন্মদিন আজ

  • মির্জাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অমর একুশে ফেব্রুয়ারি শ্রদ্ধাঞ্জলি

  • টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করছে আওয়ামী লীগ